Facebook
Twitter
LinkedIn
Threads
X
Email
WhatsApp
Telegram
StumbleUpon
Pinterest
Skype
Pocket

ভারী বর্ষণ পাহাড়ে, তিস্তায় তলিয়ে গেল ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশ, ফের বন্ধ সিকিম-বাংলা ‘লাইফলাইন’

ভারী বর্ষণ পাহাড়ে, তিস্তায় তলিয়ে গেল ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশ, ফের বন্ধ সিকিম-বাংলা ‘লাইফলাইন’

১০ নম্বর জাতীয় সড়ক চালু হতেই বিপত্তি। ফের বন্ধ হয়ে গেল সিকিম-বাংলা ‘লাইফলাইন’। পরিস্থিতি আগের তুলনায় আরও ভয়াবহ। গত ২৪ ঘণ্টায় পাহাড়ে লাগাতার ভারী বর্ষণে তিস্তায় তলিয়ে গিয়েছে জাতীয় সড়কের একটা বড় অংশ। শনিবার সকালে এই ঘটনাটি ঘটেছে ২৯ মাইলে। এরপরেই প্রশাসনের তরফে জাতীয় সড়কটি দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শিলিগুড়ি-সিকিম সংযোগকারী ‘লাইফ লাইন’ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক কার্যত ‘ডেথ লাইনে’ পরিণত হয়েছে।

 

ভরা বর্ষায় রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে পাহাড়বাসী। টানা ৪ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয় প্রশাসন। তবে গতকাল বিরিকদাড়ায় ধসের কারণে দু দফায় বন্ধ থাকে জাতীয় সড়কটি। এদিন সকালে ফের বন্ধ হয়ে গেল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। ২৯ মাইলে জাতীয় সড়কের একটা বড় অংশ আজ সকালে তিস্তায় তলিয়ে যায়। বিপজ্জনক হয়ে পড়ে জাতীয় সড়কটি। এরপরেই প্রশাসনের তরফে জাতীয় সড়কটি দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় উদ্যোগ নেয় ‘ন্যাশনাল হাইওয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড’।

 

এদিকে, কালিম্পংয়ে গতকাল রাতে ৮০ মিলিমিটার বৃষ্টি হওয়ার ফলে এমন পরিস্থিতি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। আজ সকালে ধস নামায় বন্ধ হয়ে যায় মিরিক রোডে যান চলাচল। ফলে বন্ধ রয়েছে শিলিগুড়ি ও মিরিকের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ।
এদিকে উত্তরবঙ্গ ও সিকিমের পাহাড়-সমতল জুড়ে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত স্বাভাবিক জনজীবন। বাড়ছে পাহাড়ি নদীর জলস্তর। তিস্তা ও জলঢাকা নদীর অসংরক্ষিত এলাকায় ‘হলুদ’ সঙ্কেত জারি করেছে সেচ দপ্তর। গত ৩ আগস্ট একটানা বৃষ্টির জেরে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কে শ্বেতীঝোরায় ভয়াবহ ধস নামে। ফলে বাংলা-সিকিমের মধ্যে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়।

READ MORE.....