সাময়িক স্বস্তি বটে। কিন্তু এটা আমাদের লক্ষ্য নয়। আন্দোলন চলবে। আলোচনা করব সরকারের সঙ্গে।” বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতের রায়ে শুধুমাত্র চাকরিহারা ‘যোগ্য’ শিক্ষকদের ক্ষতে সাময়িক প্রলেপ পড়েছে বলেই দাবি আন্দোলনকারীদের একাংশের। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্কুলে পড়ানোর অনুমতি মিলেছে। মিলবে বেতনও। কিন্তু এই রায়ে পুরোপুরি সুরাহা মেলেনি। চাকরিস্থলে ফিরে গেলেও নিজেদের হকের চাকরি ফিরে পেতে লড়াই চালিয়ে যাবেন তাঁরা।