পহেলগাঁও এর বৈশানর উপত্যকায় হামলার ঘটনায় ফিলিস্থানের জঙ্গি সংগঠন হামাসের হাত রয়েছে ?কারণ সমাজ মাধ্যমে একটি ছবি এসেছে। যদিও ওই ছবির সত্যতা নিয়ে যাচাই করেনি নয়া জামানা । গত বাইশে এপ্রিল উপত্যকায় ২৬ জন পর্যটককে হত্যা করে জঙ্গিরা। এটা প্রত্যেকেই হিন্দু। ধর্ম এবং লিঙ্গ দেখার পরই নরকীয় ভাবে তাদের হত্যা করা হয়। সমাজ মাধ্যমে যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে পাকিস্থানে জঙ্গি সংগঠন জেইস ই মোহাম্মদের সদর দপ্তরে গিয়েছিলেন হামাসের কমান্ডার খালেদ কয়উমি।ওই বৈঠকের তিনদিন পরেই বৈশানর উপত্যকায় জঙ্গি হামলা হয়।এর আগে গত ফেব্রুয়ারি মাসে জঙ্গি সংগঠন জয়স ই মোহাম্মদ ও লস্কর ই তৈবার সঙ্গে বৈঠক হয়েছিল।গোয়েন্দাদের ধারণা কাশ্মীরে পিক টাইমে এই হামলা করা হবে হিন্দুদের ওপর।
কিভাবে হামলা হবে ওইসব বৈঠক থেকেই ঠিক করা হয়েছিল বলে অনুমান। ইসরাইলের উপর হামাস জঙ্গিরা আচমকাই হামলা চালিয়েছিল।আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর হামলার পর মনে হচ্ছিল ইসরাইলের ক্ষমতা তাদের হাতেই চলে যাবে। কিন্তু আমরা জানি যে সামরিক শক্তিতে ইসরাইল যথেষ্ট পারদর্শী। তাই দেরিতে হলেও ইসরাইল সরকার হামাস জঙ্গিদের আক্রমণ মোকাবিলা করতে পারে। উপত্যকার এই জঙ্গি হামলার পর ইসরাইল প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কে ফোন করে তার সরকারের প্রতি সহানুভূতি জানান।পাশাপাশি মৃতদের পরিবারকেও সমবেদনা জানান। সেই সঙ্গে তিনি নরেন্দ্র মোদিকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন জঙ্গি মোকাবিলায় ইসরাইল সরকার ভারতের পাশে থাকবে।