ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির বিরোধিতা করে লস এঞ্জেলেস ক্যালিফোর্নিয়ার পর ওই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ল নিউইয়ার্ক, শিকাগো, সিয়াটেল ও ডেনভারে।পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়েছে যে লসএঞ্জেলাসে সেনা নামানোর পাশাপাশি কারফিউ চালু করা হয়েছে। একইভাবে ক্যালিফোর্নিয়া তে ভগবত করা হয়েছে কারফিউ।
কোন পরিস্থিতিতে এবং কেন সেনাবাহিনীকে নামানো হয়েছে এদিন তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন মার্টিন প্রেসিডেন্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন আন্দোলনকারীরা শান্তি, আইন শৃঙ্খলা এবং দেশের সার্বভৌমত্বের উপর আঘাত করেছে। এজন্যই সেনানা নামানো হয়েছে। সেনাবাহিনীর মনোবল বাড়াতে এদিনই ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর ক্যারোলিনার সেনাবাহিনীর ছাউনিতে যান।ওখানে বলেন আজ যে সব ঘটনা ঘটছে তা দেখার কথা ছিল না মার্কিন সেনাবাহিনীর।বিদেশের বহু সেনা রক্ত ঝরিয়েছেন। কিন্তু আজ যা হচ্ছে তা অকল্পনীয়। তাই আমি শপথ নিয়েছি যে অনুপ্রবেশের নামে যে আন্দোলন হচ্ছে তার বিরুদ্ধে আমি লস এঞ্জেলোসকে এবং ক্যালিফোর্নিয়াকে রক্ষা করব।
দুই শহরে কারফিউ জারির খবর প্রচারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে আটলান্টা , সান ফ্রান্সিসকো সহ আমেরিকার একাধিক বড় বড় শহরে। প্রশাসনের কাছে অভিযোগ এসেছে আন্দোলনের নামে বিভিন্ন জায়গায় লুটপাট শুরু হয়ে গিয়েছে।পুলিশ এবং সেনাবাহিনী দহল দিলেও পরিস্থিতি সামাল দেয়া যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই অভিবাসন নীতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কে অশান্তির আগুনের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে.