হুগলি জেলার দায়িত্ব পেয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। বুধবার সেই দায়িত্ব অনুযায়ী হুগলির সাংগঠনিক কাজে খানাকুলে দলের কর্মসূচিতে যোগ দেন। সেখান তিনি পরিদর্শন করেন আরামবাগ বিধানসভার ভোট রক্ষা শিবিরে। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ২০০২ সালে এসআইআর হয়েছিল, সে সময় লেগেছিল দু’বছর।
কিন্তু আজকে বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ষড়যন্ত্র করে বিজেপি এবং ইলেকশন কমিশন তারা এই কাজ করছে মাত্র দু মাসে। এতে তিন চারজন বিএলও’র প্রাণ গেল। আজকে নিরীহ মানুষের প্রাণ গেল প্রায় আটত্রিশ জন। তারা আত্মহত্যা করেছেন, এর দায় এবং দায়িত্ব ইলেকশন কমিশন কে নিতে হবে। তিনি বলেন, কর্মীরা ভালো কাজ করছেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে খানাকুলে খুব ভালো কাজ করছে কর্মীরা সকলে মিলে। আমাদের চেষ্টা হচ্ছে যেন কোনো বৈধ ভোটার বাধ না যায়। বিজেপি চক্রান্ত করছে। বিজেপির বুথেই আমাদের কর্মীরা রাস্তায় আছে। এসআইআর-এর আতঙ্কে ৩৮ জন মারা গেছে। বিজেপি মানুষের ভালো করতে পারে না। কাগজ-কলম নিয়ে লিখে রাখুন ২০২৬ এর নির্বাচনে খানাকুল বিধায়ক কোন তৃণমূল কর্মী হবে।
কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। মন্ত্রীর অরূপ বিশ্বাস ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আরামবাগ সাংসদ মিতালী বাগ, হুগলি জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা, আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি রামেন্দু সিংহ রায়, বিধায়ক অসীমা পাত্র, চেয়ারম্যান সমীর ভান্ডারী, তারকেশ্বর পৌরসভার চেয়ারম্যান উত্তম কুন্ডু, ভাইস চেয়ারম্যান মমতা মুখার্জী, তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক স্বপন নন্দী, শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি রূপক মুখার্জী-সহ অন্যান্য নেতৃত্ব ও কর্মী সমর্থকরা।














